× CART

No item in cart.

সহিহ মুসলিম

পরিচ্ছদঃ ৪০ | হাদিসের বিষয়: সালাম

৪০/৫৫৮৪: পরিচয়বিহীন (অমুহরিম) নারীদের নিকট হিজড়াকে প্রবেশে বাধাদান

তিনি বলেন, এক হিজড়া, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর সহধর্মিণীগণের নিকট প্রবেশ করত। মানুষজন তাকে বুদ্ধি জ্ঞানহীন হিজড়াদের অন্তর্ভুক্ত মনে করত। বর্ণনাকারী বলেন, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) একদিন গৃহে প্রবেশ করলেন, তখন সে তাঁর কোন এক স্ত্রীর নিকট ছিল আর সে এক মহিলার (দেহ সৌষ্ঠবের) বর্ণনা দিয়ে বলছিল- 'যখন সম্মুখে অগ্রসর হয় তখন চার (ভাঁজ) নিয়ে অগ্রসর হয় এবং যখন পশ্চাতে ফিরে তখন আটটি নিয়ে ফিরে যায়। তখন রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ সাবধান! এ তো দেখছি এখানকার (নারী রহস্যের) বিষয়াদি বুঝে শুনে। সে যেন তোমাদের নিকট কখনো প্রবেশ না করে। তিনি [আয়িশাহ (রাঃ) ] বলেন, তারপর তারা তার থেকে পর্দা করতো।
(ই.ফা. ৫৫০৩, ই.সে. ৫৫২৮)

وَحَدَّثَنَا عَبْدُ بْنُ حُمَيْدٍ، أَخْبَرَنَا عَبْدُ الرَّزَّاقِ، عَنْ مَعْمَرٍ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ عُرْوَةَ، عَنْ عَائِشَةَ، قَالَتْ كَانَ يَدْخُلُ عَلَى أَزْوَاجِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم مُخَنَّثٌ فَكَانُوا يَعُدُّونَهُ مِنْ غَيْرِ أُولِي الإِرْبَةِ - قَالَ - فَدَخَلَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم يَوْمًا وَهُوَ عِنْدَ بَعْضِ نِسَائِهِ وَهُوَ يَنْعَتُ امْرَأَةً قَالَ إِذَا أَقْبَلَتْ أَقْبَلَتْ بِأَرْبَعٍ وَإِذَا أَدْبَرَتْ أَدْبَرَتْ بِثَمَانٍ ‏.‏ فَقَالَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ أَلاَ أَرَى هَذَا يَعْرِفُ مَا هَا هُنَا لاَ يَدْخُلَنَّ عَلَيْكُنَّ ‏"‏ ‏.‏ قَالَتْ فَحَجَبُوهُ ‏.‏

বর্ণনাকারীঃ 'আয়িশাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ হাদিসের মানঃ সহিহ হাদিস

৪০/৫৫৮৫: অজ্ঞাত নারী পথ-শ্রান্ত হলে তাকে আরোহণের পিছে বসিয়ে দেয়া বৈধ

তিনি বলেন, যুবায়র (রাঃ) আমাকে বিবাহ করলেন, সে সময় একটি ঘোড়া কোন যোগ্য সম্পদ, গোলাম বা অন্য কোন কিছু দুনিয়াতে তার ছিল না। তিনি বলেন, আমি তার ঘোড়াটাকে ঘাস খাওয়াতাম, তার পারিবারিক কাজকর্মেও সঙ্গ দিতাম। আমি তার যত্ন নিতাম, তার পানিবাহী উটের জন্যে খর্জুর বীচি কুড়াতাম, তাকে ঘাস খাওয়াতাম, পানি নিয়ে আসতাম, তার ঢোল ইত্যাদি মেরামত করতাম এবং (রুটির জন্য) আটা মাখতাম। তবে আমি ভাল রুটি বানাতে পারতাম না। তাই আমার কতিপয় আনসারী সাথীর মনিরা আমাকে রুটি পাকিয়ে দিত। তারা ছিল স্বার্থহীন রমণী। আমি যুবায়র-এর জমি থেকে যা রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাকে জায়গীর রূপে দিয়েছিলেন (সেখান থেকে) খেজুর বীচি (কুড়িয়ে) আমার মাথায় করে বয়ে আনতাম। সে (জমি) ছিল এক ক্রোসের দু'-তৃতীয়াংশ (প্রায় দু'মাইল) দূরে অবস্থিত। তিনি বলেন, আমি একদিন আসছিলাম আর বীচি(-র বোঝা) আমার মাথায় ছিল। (পথে) রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর দেখা পেলাম, সে সময় তাঁর সাথে সাহাবীগণের একটি ক্ষুদ্র দল ছিল। তিনি আমাকে ডাকলেন এবং (তাঁর বাহন উটটিকে বসাবার জন্যে) ইখ ইখ (আওয়াজ) করলেন যাতে আমাকে সেটির পেছনে উঠিয়ে নিতে পারেন। তিনি [আসমা (রাঃ) ] বলেন, আমি লজ্জাবোধ করলাম আর আমি ছিলাম তোমার [যুবায়র (রযিঃ) ] আত্মমর্যাদাবোধ সম্পর্কে জ্ঞাত। তিনি [যুবায়র (রাঃ) ] বললেন, আল্লাহর শপথ! তোমার মাথায় করে বীচি বয়ে আনাটা (আমার নিকট) তাঁর সাথে তোমার আরোহণের চাইতে অনেক কঠিন (ও কষ্টকর)। তিনি বলেন, অতঃপর (আব্বা) আবূ বাকর (রাঃ) আমার নিকট একটি খাদিম প্রেরণ করলেন। ঘোড়াটি দেখা-শুনার কাজে সে আমার পক্ষে যথেষ্ট হয়ে গেল। সে যেন আমাকে এ দায়িত্ব হতে মুক্ত করেছিল।
(ই.ফা. ৫৫০৪, ই.সে. ৫৫২৯)

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْعَلاَءِ أَبُو كُرَيْبٍ الْهَمْدَانِيُّ، حَدَّثَنَا أَبُو أُسَامَةَ، عَنْ هِشَامٍ، أَخْبَرَنِي أَبِي، عَنْ أَسْمَاءَ بِنْتِ أَبِي بَكْرٍ، قَالَتْ تَزَوَّجَنِي الزُّبَيْرُ وَمَا لَهُ فِي الأَرْضِ مِنْ مَالٍ وَلاَ مَمْلُوكٍ وَلاَ شَىْءٍ غَيْرَ فَرَسِهِ - قَالَتْ - فَكُنْتُ أَعْلِفُ فَرَسَهُ وَأَكْفِيهِ مَئُونَتَهُ وَأَسُوسُهُ وَأَدُقُّ النَّوَى لِنَاضِحِهِ وَأَعْلِفُهُ وَأَسْتَقِي الْمَاءَ وَأَخْرِزُ غَرْبَهُ وَأَعْجِنُ وَلَمْ أَكُنْ أُحْسِنُ أَخْبِزُ وَكَانَ يَخْبِزُ لِي جَارَاتٌ مِنَ الأَنْصَارِ وَكُنَّ نِسْوَةَ صِدْقٍ - قَالَتْ - وَكُنْتُ أَنْقُلُ النَّوَى مِنْ أَرْضِ الزُّبَيْرِ الَّتِي أَقْطَعَهُ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم عَلَى رَأْسِي وَهْىَ عَلَى ثُلُثَىْ فَرْسَخٍ - قَالَتْ - فَجِئْتُ يَوْمًا وَالنَّوَى عَلَى رَأْسِي فَلَقِيتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم وَمَعَهُ نَفَرٌ مِنْ أَصْحَابِهِ فَدَعَانِي ثُمَّ قَالَ ‏ "‏ إِخْ إِخْ ‏"‏ ‏.‏ لِيَحْمِلَنِي خَلْفَهُ - قَالَتْ - فَاسْتَحْيَيْتُ وَعَرَفْتُ غَيْرَتَكَ فَقَالَ وَاللَّهِ لَحَمْلُكِ النَّوَى عَلَى رَأْسِكِ أَشَدُّ مِنْ رُكُوبِكِ مَعَهُ ‏.‏ قَالَتْ حَتَّى أَرْسَلَ إِلَىَّ أَبُو بَكْرٍ بَعْدَ ذَلِكَ بِخَادِمٍ فَكَفَتْنِي سِيَاسَةَ الْفَرَسِ فَكَأَنَّمَا أَعْتَقَتْنِي ‏.‏

বর্ণনাকারীঃ আসমা বিনতু আবূ বাকর (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ হাদিসের মানঃ সহিহ হাদিস

৪০/৫৫৮৬: অজ্ঞাত নারী পথ-শ্রান্ত হলে তাকে আরোহণের পিছে বসিয়ে দেয়া বৈধ

আসমা (রাঃ) বলেছেন, আমি পারিবারিক কাজে যুবায়র (রাঃ) -এর সেবা করতাম। তার একটি ঘোড়া ছিল। আমি (-ই) তা দেখাশুনা করতাম। ঘোড়াটির দেখাশুনা করার চেয়ে কোন কর্ম আমার নিকট ভারী ছিল না। আমি তার জন্যে ঘাস যোগাড় করতাম, তার দেখাশুনা ও সেবা-পরিচর্যা করতে থাকতাম। বর্ণনাকারী বলেন, তারপর তিনি একটি খাদিম পেলেন। রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) - এর নিকট কিছু যুদ্ধবন্দী এলে তিনি তাকে একটি খাদিম দিলেন। তিনি [আসমা (রাঃ) ] বলেন, সে (খাদিম) ঘোড়ার দেখাশুনায় আমার জন্যে যথেষ্ট হলো এবং আমি দায়িত্বমুক্ত হলাম।
তখন এক অভাবী লোক আমার নিকট এসে বলল, হে 'আবদুল্লাহর মা! আমি একজন অভাবী মানুষ, আপনার গৃহের ছায়ায় বসে বেচাকেনা করার আগ্রহ প্রকাশ করেছি। তিনি বললেন, তোমাকে আমি অনুমতি দিয়ে ফেললে যুবায়র (রাঃ) (সম্ভবত) তা বাতিল করবে। তাই এক কাজ করো, যুবায়র (রাঃ) উপস্থিত থাকা অবস্থায় তুমি এসে আমার নিকট প্রস্তাব করবে। ঠিক সময় এসে সে বলল, হে 'আবদুল্লাহর মা! আমি একজন অভাবী মানুষ, আপনার গৃহের ছায়ায় বসে বেচাকেনা করার ইচ্ছা করেছি। তিনি বললেন, আমার গৃহ ব্যতীত তোমার জন্যে মাদীনায় আর কোন স্থান নেই (কি)? সে সময় যুবায়র (রাঃ) তাকে বললেন, একটা অভাবী মানুষকে ক্রয়-বিক্রয় করতে দিতে তুমি বাঁধা হয়ে দাড়াঁচ্ছো কেন? তারপর সে (সেথায়) ক্রয়-বিক্রয় করে (বেশকিছু) আয় করল, আমি খাদিমটি তার নিকট বিক্রি করে দিলাম। এ সময় যুবায়র (রাঃ) আমার নিকট প্রবেশ করল-তখন ও তার (বিক্রয়কৃত) মুল্য আমার কোলের উপর ছিল। সে বলল ওগুলো আমাকে দান করে দাও। তিনি বলেন, (আমি বললাম) , আমি ওগুলো সদাকাহ করে দিয়েছি।
(ই.ফা. ৫৫০৫, ই.সে. ৫৫৩০)

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عُبَيْدٍ الْغُبَرِيُّ، حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ زَيْدٍ، عَنْ أَيُّوبَ، عَنِ ابْنِ أَبِي مُلَيْكَةَ، أَنَّ أَسْمَاءَ، قَالَتْ كُنْتُ أَخْدُمُ الزُّبَيْرَ خِدْمَةَ الْبَيْتِ وَكَانَ لَهُ فَرَسٌ وَكُنْتُ أَسُوسُهُ فَلَمْ يَكُنْ مِنَ الْخِدْمَةِ شَىْءٌ أَشَدَّ عَلَىَّ مِنْ سِيَاسَةِ الْفَرَسِ كُنْتُ أَحْتَشُّ لَهُ وَأَقُومُ عَلَيْهِ وَأَسُوسُهُ ‏.‏ قَالَ ثُمَّ إِنَّهَا أَصَابَتْ خَادِمًا جَاءَ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم سَبْىٌ فَأَعْطَاهَا خَادِمًا ‏.‏ قَالَتْ كَفَتْنِي سِيَاسَةَ الْفَرَسِ فَأَلْقَتْ عَنِّي مَئُونَتَهُ فَجَاءَنِي رَجُلٌ فَقَالَ يَا أُمَّ عَبْدِ اللَّهِ إِنِّي رَجُلٌ فَقِيرٌ أَرَدْتُ أَنْ أَبِيعَ فِي ظِلِّ دَارِكِ ‏.‏ قَالَتْ إِنِّي إِنْ رَخَّصْتُ لَكَ أَبَى ذَاكَ الزُّبَيْرُ فَتَعَالَ فَاطْلُبْ إِلَىَّ وَالزُّبَيْرُ شَاهِدٌ فَجَاءَ فَقَالَ يَا أُمَّ عَبْدِ اللَّهِ إِنِّي رَجُلٌ فَقِيرٌ أَرَدْتُ أَنْ أَبِيعَ فِي ظِلِّ دَارِكِ ‏.‏ فَقَالَتْ مَا لَكَ بِالْمَدِينَةِ إِلاَّ دَارِي فَقَالَ لَهَا الزُّبَيْرُ مَا لَكِ أَنْ تَمْنَعِي رَجُلاً فَقِيرًا يَبِيعُ فَكَانَ يَبِيعُ إِلَى أَنْ كَسَبَ فَبِعْتُهُ الْجَارِيَةَ فَدَخَلَ عَلَىَّ الزُّبَيْرُ وَثَمَنُهَا فِي حَجْرِي ‏.‏ فَقَالَ هَبِيهَا لِي ‏.‏ قَالَتْ إِنِّي قَدْ تَصَدَّقْتُ بِهَا ‏.‏

বর্ণনাকারীঃ ইবনু আবু মুলাইকাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ হাদিসের মানঃ সহিহ হাদিস

৪০/৫৫৮৭: তৃতীয় ব্যক্তির অনুমতি ছাড়া তাকে রেখে দু'জনের চুপি চুপি কথা বলা নিষিদ্ধ

রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ যখন তিনজন থাকবে, তখন একজনকে রেখে দু’জনে কানে কানে কথা বলবে না।
(ই.ফা. ৫৫০৬, ই.সে. ৫৫৩১)

حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ يَحْيَى، قَالَ قَرَأْتُ عَلَى مَالِكٍ عَنْ نَافِعٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏ "‏ إِذَا كَانَ ثَلاَثَةٌ فَلاَ يَتَنَاجَى اثْنَانِ دُونَ وَاحِدٍ ‏"‏ ‏.‏

বর্ণনাকারীঃ ‘উমার (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ হাদিসের মানঃ সহিহ হাদিস

৪০/৫৫৮৮: তৃতীয় ব্যক্তির অনুমতি ছাড়া তাকে রেখে দু'জনের চুপি চুপি কথা বলা নিষিদ্ধ

ইবনু ‘উমার (রাঃ) -এর সানাদে রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) হতে মালিক (রহঃ) বর্ণিত হাদীসের অর্থানুযায়ী বর্ণিত হয়েছে। (ই.ফা. ৫৫০৭, ই.সে. ৫৫৩২)

وَحَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بِشْرٍ، وَابْنُ، نُمَيْرٍ ح وَحَدَّثَنَا ابْنُ، نُمَيْرٍ حَدَّثَنَا أَبِي ح، وَحَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْمُثَنَّى، وَعُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ سَعِيدٍ، قَالاَ حَدَّثَنَا يَحْيَى، - وَهُوَ ابْنُ سَعِيدٍ - كُلُّهُمْ عَنْ عُبَيْدِ اللَّهِ، ح وَحَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ، وَابْنُ، رُمْحٍ عَنِ اللَّيْثِ بْنِ سَعْدٍ، ح وَحَدَّثَنَا أَبُو الرَّبِيعِ، وَأَبُو كَامِلٍ قَالاَ حَدَّثَنَا حَمَّادٌ، عَنْ أَيُّوبَ، ح وَحَدَّثَنَا ابْنُ الْمُثَنَّى، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ، بْنُ جَعْفَرٍ حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، قَالَ سَمِعْتُ أَيُّوبَ بْنَ مُوسَى، كُلُّ هَؤُلاَءِ عَنْ نَافِعٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم بِمَعْنَى حَدِيثِ مَالِكٍ ‏.‏

বর্ণনাকারীঃ ইবনু ‘উমার (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ হাদিসের মানঃ সহিহ হাদিস

Showing 46 - 50 of 216 Hadiths
//
TOP