No item in cart.
তিনি বলেন, একবার আমি অসুস্থ হলাম। তখন রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ও আবূ বকর (রাঃ) আমার সেবা করলেন। তাঁরা উভয়েই একবার পায়ে হেঁটে আমার কাছে উপস্থিত হলেন। আমি তখন জ্ঞানশূন্য ছিলাম। রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম) অযু করলেন এবং আমার উপর অযূর পানি ঢেলে দিলেন। আমার জ্ঞান ফিরলে বললাম, হে আল্লাহ্র রসূল! আমার সম্পদের ব্যাপারে কী করব। আমার সম্পদের ব্যাপারে কী ব্যবস্থা নেব? তিনি আমাকে কোন জওয়াব দিলেন না। অবশেষে উত্তরাধিকারের আয়াত অবতীর্ণ হল।(আধুনিক প্রকাশনী- ৬২৫৬, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬২৬৮)
قُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ الْمُنْكَدِرِ سَمِعَ جَابِرَ بْنَ عَبْدِ اللهِ يَقُولُ مَرِضْتُ فَعَادَنِي رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم وَأَبُو بَكْرٍ وَهُمَا مَاشِيَانِ فَأَتَانِي وَقَدْ أُغْمِيَ عَلَيَّ فَتَوَضَّأَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم فَصَبَّ عَلَيَّ وَضُوءَهُ فَأَفَقْتُ فَقُلْتُ يَا رَسُولَ اللهِ كَيْفَ أَصْنَعُ فِي مَالِي كَيْفَ أَقْضِي فِي مَالِي فَلَمْ يُجِبْنِي بِشَيْءٍ حَتَّى نَزَلَتْ آيَةُ الْمَوَارِيثِ
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ তোমরা ধারণা করা হতে বেঁচে থাক, কারণ, ধারণা করা হচ্ছে সবচেয়ে বড় মিথ্যা। কারও দোষ অনুসন্ধান করো না, দোষ বের করার জন্য গুপ্তচরবৃত্তি করো না, একে অন্যের হিংসা করো না, পরস্পরে সম্পর্কচ্ছেদ করো না। ভ্রাতৃবন্ধনে আবদ্ধ আল্লাহর বান্দাহ হয়ে যাও। [৮৮](আধুনিক প্রকাশনী- ৬২৫৭, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬২৬৯)
مُوسَى بْنُ إِسْمَاعِيلَ حَدَّثَنَا وُهَيْبٌ حَدَّثَنَا ابْنُ طَاوُسٍ عَنْ أَبِيهِ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم إِيَّاكُمْ وَالظَّنَّ فَإِنَّ الظَّنَّ أَكْذَبُ الْحَدِيْثِ وَلاَ تَحَسَّسُوا وَلاَ تَجَسَّسُوا وَلاَ تَبَاغَضُوا وَلاَ تَدَابَرُوا وَكُونُوا عِبَادَ اللهِ إِخْوَانًا
হাদীসটি ধারণা বা অনুমানের উপর ভিত্তি করে আমল করার নিষিদ্ধতার ইঙ্গিত বহন করে, হাদীসের সাথে باب এর সমন্বয় হচ্ছে ইলমুন ফারায়িয কোন অনুমানের উপর প্রতিষ্ঠিত বিষয় নয় বরং অধিকাংশ ক্ষেত্রে ইলমুল ফারাযিয় গ্রহণ করা হয়েছে ইলমের পথ ও পন্থা অবলম্বনে। (ফাতহুল বারী)
একবার ফাতিমাহ ও ‘আব্বাস (রাঃ) আবূ বাক্র সিদ্দীক (রাঃ)- এর কাছে আসলেন তাদের ওয়ারিশ চাওয়ার জন্য। তাঁরা তখন তাদের ফাদাকের জমি এবং খায়বারের অংশ দাবি করছিলেন। (আধুনিক প্রকাশনী- ৬২৫৮, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬২৭০)
عَبْدُ اللهِ بْنُ مُحَمَّدٍ حَدَّثَنَا هِشَامٌ أَخْبَرَنَا مَعْمَرٌ عَنْ الزُّهْرِيِّ عَنْ عُرْوَةَ عَنْ عَائِشَةَ أَنَّ فَاطِمَةَ وَالْعَبَّاسَ عَلَيْهِمَا السَّلاَم أَتَيَا أَبَا بَكْرٍ يَلْتَمِسَانِ مِيرَاثَهُمَا مِنْ رَسُولِ اللهِ صلى الله عليه وسلم وَهُمَا حِينَئِذٍ يَطْلُبَانِ أَرْضَيْهِمَا مِنْ فَدَكَ وَسَهْمَهُمَا مِنْ خَيْبَرَ
তখন আবূ বকর (রাঃ) তাঁদেরকে বললেন, আমি রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম) থেকে শুনেছি তিনি বলেছেনঃ আমরা যা কিছু (সম্পদ) ছেড়ে যাই কেউ তার ওয়ারিশ হবে না, সবই সদাকাহ্। এ মাল থেকে মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম)- এর পরিবার ভোগ করবেন। আবূ বকর (রাঃ) বলেন, আল্লাহ্র কসম! রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম)- কে আমি এতে যেভাবে করতে দেখেছি, তা সেভাবেই করব, কোন ব্যতিক্রম করব না। রাবী বলেন, অতঃপর থেকে ফাতিমাহ (রাঃ) তাঁকে ত্যাগ করেছিলেন, মৃত্যু পর্যন্ত তার সঙ্গে কথা বলেন নি।(আধুনিক প্রকাশনী- ৬২৫৮, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬২৭০)
فَقَالَ لَهُمَا أَبُو بَكْرٍ سَمِعْتُ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ لاَ نُورَثُ مَا تَرَكْنَا صَدَقَةٌ إِنَّمَا يَأْكُلُ آلُ مُحَمَّدٍ مِنْ هَذَا الْمَالِ قَالَ أَبُو بَكْرٍ وَاللهِ لاَ أَدَعُ أَمْرًا رَأَيْتُ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم يَصْنَعُهُ فِيهِ إِلاَّ صَنَعْتُهُ قَالَ فَهَجَرَتْهُ فَاطِمَةُ فَلَمْ تُكَلِّمْهُ حَتَّى مَاتَتْ
যে, নবী (সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ আমরা যা কিছু (সম্পদ) রেখে যাই, কেউ তার ওয়ারিশ হয় না, সব সদাকাহ।(আধুনিক প্রকাশনী- ৬২৫৯, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬২৭১)
إِسْمَاعِيلُ بْنُ أَبَانَ أَخْبَرَنَا ابْنُ الْمُبَارَكِ عَنْ يُونُسَ عَنْ الزُّهْرِيِّ عَنْ عُرْوَةَ عَنْ عَائِشَةَ أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم قَالَ لاَ نُورَثُ مَا تَرَكْنَا صَدَقَةٌ