No item in cart.
তিনি ছিলেন সাহাবী। নবী (সাঃ) বলেনঃ তোমরা নবীগণের নামানুসারে নাম রাখো। নামসমূহের মধ্যে আল্লাহর নিকট প্রিয়তর হচ্ছে আবদুল্লাহ ও আবদুর রহমান। যথার্থ নাম হচ্ছে হারিস (চাষী) ও হাম্মাম (দাতাবারানী) এবং সবচেয়ে নিকৃষ্ট নাম হচ্ছে হারব ও মুররা। -(নাসাঈ, আবু দাউদ, আহমাদ)
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ قَالَ: حَدَّثَنَا أَحْمَدُ قَالَ: حَدَّثَنَا هِشَامُ بْنُ سَعِيدٍ قَالَ: أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ مُهَاجِرٍ قَالَ: حَدَّثَنِي عَقِيلُ بْنُ شَبِيبٍ، عَنْ أَبِي وَهْبٍ - وَكَانَتْ لَهُ صُحْبَةٌ - عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: " تَسَمَّوْا بِأَسْمَاءِ الْأَنْبِيَاءِ، وَأَحَبُّ الْأَسْمَاءِ إِلَى اللَّهِ عَزَّ وَجَلَّ: عَبْدُ اللَّهِ، وَعَبْدُ الرَّحْمَنِ، وَأَصْدَقُهَا: حَارِثٌ، وَهَمَّامٌ، وَأَقْبَحُهَا: حَرْبٌ، وَمُرَّةُ "
---
[قال الشيخ الألباني] :
صحيح دون جملة الأنبياء
আমাদের মধ্যকার এক ব্যক্তির একটি পুত্র সন্তান ভূমিষ্ঠ হলো। সে তার নাম রাখলো কাসেম। আমরা বললাম, আমরা তোমাকে আবুল কাসেম (কাসেমের পিতাবারানী) ডাকনাম দিয়ে গৌরবান্বিত করবো না। নবী (সাঃ)-কে অবহিত করা হলে তিনি বলেনঃ তোমার ছেলের নাম রাখো আবদুর রহমান। (বুখারী, মুসলিম)
حَدَّثَنَا صَدَقَةُ قَالَ: حَدَّثَنَا ابْنُ عُيَيْنَةَ قَالَ: حَدَّثَنَا ابْنُ الْمُنْكَدِرِ، عَنْ جَابِرٍ قَالَ: وُلِدَ لِرَجُلٍ مِنَّا غُلَامٌ فَسَمَّاهُ: الْقَاسِمَ، فَقُلْنَا: لَا نُكَنِّيكَ أَبَا الْقَاسِمِ وَلَا كَرَامَةَ، فَأُخْبِرَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَالَ: «سَمِّ ابْنَكَ عَبْدَ الرَّحْمَنِ»
মুনযির ইবনে আবু উসাইদ জন্মগ্রহণ করলে তাকে নবী (সাঃ)-এর খেদমতে আনা হলো। তিনি তাকে তার উরুর উপর রাখলেন। আর আবু উসাইদ (রাঃ) তাঁর পাশে উপবিষ্ট ছিলেন। নবী (সাঃ) তার সামনের কোন একটি জিনিসে মনোযোগী হয়ে রইলেন। তখন আবু উসাইদ (রাঃ) তার পুত্রকে নবী (সাঃ)-এর উরু থেকে তুলে নিতে বললে তাকে তুলে নেয়া হলো। উক্ত বিষয়ের প্রতি মনোযোগ শেষ হলে নবী (সাঃ) জিজ্ঞেস করলেনঃ বাচ্চাটি কোথায়? আবু উসাইদ (রাঃ) বলেন, হে আল্লাহর রাসূল! আমি তাকে বাড়ী পাঠিয়ে দিয়েছি। নবী (সাঃ) জিজ্ঞেস করলেনঃ তার নাম কি? তিনি বলেন, অমুক। নবী (সাঃ) বলেনঃ নাসাঈ, বরং তার নাম মুনযির। ঐ দিন থেকে তার নাম হলো মুনযির। -(বুখারী, মুসলিম, ইবনে মাজাহ)
حَدَّثَنَا سَعِيدُ بْنُ أَبِي مَرْيَمَ قَالَ: حَدَّثَنَا أَبُو غَسَّانَ قَالَ: حَدَّثَنِي أَبُو حَازِمٍ، عَنْ سَهْلٍ قَالَ: أُتِيَ بِالْمُنْذِرِ بْنِ أَبِي أُسَيْدٍ إِلَى النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ حِينَ وُلِدَ، فَوَضَعَهُ عَلَى فَخِذِهِ - وَأَبُو أُسَيْدٍ جَالِسٌ - فَلَهَى النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِشَيْءٍ بَيْنَ يَدَيْهِ، وَأَمَرَ أَبُو أُسَيْدٍ بِابْنِهِ فَاحْتُمِلَ مِنْ فَخِذِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَاسْتَفَاقَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَالَ: «أَيْنَ الصَّبِيُّ؟» فَقَالَ أَبُو أُسَيْدٍ: قَلَبْنَاهُ يَا رَسُولَ اللَّهِ، قَالَ: «مَا اسْمُهُ؟» قَالَ: فُلَانٌ، قَالَ: «لَا، لَكِنِ اسْمُهُ الْمُنْذِرُ» ، فَسَمَّاهُ يَوْمَئِذٍ الْمُنْذِرَ
রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেনঃ যে লোকের নাম মালিকুল আমলাক (রাজাধিরাজ) রাখা হয়েছে, আল্লাহর কাছে সেটি সর্বনিকৃষ্ট নাম। (বুখারী, মুসলিম, দারিমী, তিরমিযী)
حَدَّثَنَا أَبُو الْيَمَانِ قَالَ: حَدَّثَنَا شُعَيْبُ بْنُ أَبِي حَمْزَةَ قَالَ: حَدَّثَنَا أَبُو الزِّنَادِ، عَنِ الْأَعْرَجِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «أَخْنَى الْأَسْمَاءِ عِنْدَ اللَّهِ رَجُلٌ تَسَمَّى مَلِكَ الْأَمْلَاكِ»
আমি শাফাআতের বিষয়টিকে কঠোরভাবে অস্বীকার করতাম। আমি জাবের (রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, হে তুলায়ক! আমি নবী (সাঃ)-কে বলতে শুনেছিঃ একদল লোক দোযখে যাওয়ার পর (শাফাআতধন্য হয়ে) সেখান থেকে বের হয়ে আসবে। তুমি যা পড়ো আমরাও তাই পড়ি। (বুখারী, মুসলিম, মুসনাদ আহমাদ)
حَدَّثَنَا مُوسَى، قَالَ: حَدَّثَنَا الْقَاسِمُ بْنُ الْفَضْلِ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ الْمُهَلَّبِ، عَنْ طَلْقِ بْنِ حَبِيبٍ قَالَ: كُنْتُ أَشَدَّ النَّاسِ تَكْذِيبًا بِالشَّفَاعَةِ، فَسَأَلْتُ جَابِرًا، فَقَالَ: يَا طُلَيْقُ، سَمِعْتُ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ: يَخْرُجُونَ مِنَ النَّارِ بَعْدَ دُخُولٍ، وَنَحْنُ نَقْرَأُ الَّذِي تَقْرَأُ.