No item in cart.
রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেনঃ ইবরাহীম (আঃ) আশি বছরোর্দ্ধ বয়সে খতনা করেন। তিনি কাদূম নামক স্থানে খতনা করেন। ইমাম বুখারী (র) বলেন, ‘কাদুম’ একটি জায়গার নাম। (বুখারী, মুসলিম)
أَخْبَرَنَا شُعَيْبُ بْنُ أَبِي حَمْزَةَ قَالَ: حَدَّثَنَا أَبُو الزِّنَادِ، عَنِ الْأَعْرَجِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: «اخْتَتَنَ إِبْرَاهِيمُ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بَعْدَ ثَمَانِينَ سَنَةً، وَاخْتَتَنَ بِالْقَدُومِ» قَالَ أَبُو عَبْدِ اللَّهِ: يَعْنِي مَوْضِعًا
আমি রূম এলাকা (এশিয়া মাইনর) থেকে যুদ্ধবন্দিনীরূপে নীত হই। উসমান (রাঃ) আমাদের ইসলাম গ্রহণের দাওয়াত দেন। আমি এবং অপর একজন ব্যতীত আর কেউ ইসলাম গ্রহণ করেনি। উসমান (রাঃ) বলেন, এই দুই নারীকে নিয়ে যাও, তাদের (ভগাংকুর) নিচু করো এবং তাদের পবিত্র করো।
حَدَّثَنَا مُوسَى بْنُ إِسْمَاعِيلَ قَالَ: حَدَّثَنَا عَبْدُ الْوَاحِدِ قَالَ: حَدَّثَتْنَا عَجُوزٌ مِنْ أَهْلِ الْكُوفَةِ جَدَّةُ عَلِيِّ بْنِ غُرَابٍ قَالَتْ: حَدَّثَتْنِي أُمُّ الْمُهَاجِرِ قَالَتْ: سُبِيتُ فِي جَوَارِي مِنَ الرُّومِ، فَعَرَضَ عَلَيْنَا عُثْمَانُ الْإِسْلَامَ، فَلَمْ يُسْلِمْ مِنَّا غَيْرِي وَغَيْرُ أُخْرَى، فَقَالَ عُثْمَانُ: اذْهَبُوا فَاخْفِضُوهُمَا، وَطَهِّرُوهُمَا
ইবনে উমার (রাঃ) আমার ও নাঈমের খতনা করালেন। তিনি আমাদের জন্য একটি মেষ যবেহ করেন। আমাদের স্মরণ আছে যে, আমরা আনন্দভরে শিশুদের বলতাম, আমাদের জন্য একটি মেষ যবেহ করা হয়েছে।
حَدَّثَنَا زَكَرِيَّا بْنُ يَحْيَى قَالَ: حَدَّثَنَا أَبُو أُسَامَةَ، عَنْ عُمَرَ بْنِ حَمْزَةَ قَالَ: أَخْبَرَنِي سَالِمٌ قَالَ: خَتَنَنِي ابْنُ عُمَرَ أَنَا وَنُعَيْمًا، فَذَبَحَ عَلَيْنَا كَبْشًا، فَلَقَدْ رَأَيْتُنَا وَإِنَّا لَنَجْذَلُ بِهِ عَلَى الصِّبْيَانِ أَنْ ذَبَحَ عَنَّا كَبْشًا
আয়েশা (রাঃ)-র ভ্রাতুষ্পুত্রীদের খতনা করানো হলো। আয়েশা (রাঃ)-কে বলা হলো, তাদেরকে ভুলানোর জন্য কাউকে ডাকবো না কি? তিনি বলেন, অবশ্যই। অতএব হুদীর (উট চরানোর গান) গায়ককে ডেকে পাঠানো হলো। সে আসলো। আয়েশা (রাঃ) ঘরে প্রবেশ করে তাকে মাথার চুল ঝাকড়িয়ে গীত পরিবেশন করতে দেখেন। তার মাথায় ছিল পর্যাপ্ত চুল। আয়েশা (রাঃ) বলেন, আহ! একটি শয়তান, একে বের করে দাও, একে বের করে দাও।
حَدَّثَنَا أَصْبَغُ قَالَ: أَخْبَرَنِي ابْنُ وَهْبٍ قَالَ: أَخْبَرَنِي عَمْرٌو، أَنَّ بُكَيْرًا حَدَّثَهُ، أَنَّ أُمَّ عَلْقَمَةَ أَخْبَرَتْهُ، أَنَّ بَنَاتَ أَخِي عَائِشَةَ اخْتُتِنَّ، فَقِيلَ لِعَائِشَةَ: أَلَا نَدْعُو لَهُنَّ مَنْ يُلْهِيهِنَّ؟ قَالَتْ: بَلَى. فَأَرْسَلْتُ إِلَى عَدِيٍّ فَأَتَاهُنَّ، فَمَرَّتْ عَائِشَةُ فِي الْبَيْتِ فَرَأَتْهُ يَتَغَنَّى وَيُحَرِّكُ رَأْسَهُ طَرَبًا، وَكَانَ ذَا شَعْرٍ كَثِيرٍ، فَقَالَتْ: أُفٍّ، شَيْطَانٌ، أَخْرِجُوهُ، أَخْرِجُوهُ
আমরা উমার ইবনুল খাত্তাব (রাঃ)-র সাথে সিরিয়ায় পৌঁছলে তার নিকট এক (খৃষ্টান) ভূস্বামী এসে বললো, হে আমীরুল মুমিনীন! আমি আপনার জন্য আহার্য তৈরি করেছি। আমি আশা করি যে, আপনার সম্ভ্রান্ত পারিষদবর্গসহ আপনি আমার এখানে আসবেন। তা আমার কাজে শক্তি যোগাবে এবং আমার শরাফত বৰ্দ্ধিত হবে। উমার (রাঃ) বলেন, তোমাদের গির্যাসমূহে (জীব-জন্তুর) চিত্রাবলী থাকা অবস্থায় আমরা তাতে প্রবেশ করতে পারি না।
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ خَالِدٍ قَالَ: حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ إِسْحَاقَ، عَنْ نَافِعٍ، عَنْ أَسْلَمَ مَوْلَى عُمَرَ قَالَ: لَمَّا قَدِمْنَا مَعَ عُمَرَ بْنِ الْخَطَّابِ الشَّامَ أَتَاهُ الدِّهْقَانُ قَالَ: يَا أَمِيرَ الْمُؤْمِنِينَ، إِنِّي قَدْ صَنَعْتُ لَكَ طَعَامًا، فَأُحِبُّ أَنْ تَأْتِيَنِي بِأَشْرَافِ مَنْ مَعَكَ، فَإِنَّهُ أَقْوَى لِي فِي عَمَلِي، وَأَشْرَفُ لِي، قَالَ: إِنَّا لَا نَسْتَطِيعُ أَنْ نَدْخُلَ كَنَائِسَكُمْ هَذِهِ مَعَ الصُّوَرِ الَّتِي فِيهَا